ফরিদপুর প্রতিনিধি :
আসন্ন ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান জেলা যুবলীগের সদস্য ও উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. লিটন মৃধা। ইতিপুর্বে তিনি বোয়ালমারী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। ছাত্র থাকাবস্থায় রাজনীতির সড়কে পথচলা লিটন মৃধা মনে করেন, দীর্ঘ সময় ধরে বিপদগ্রস্থ মানুষের পাশে থাকায় সাধারণ মানুষের আগ্রহেই প্রার্থীতা ঘোষণা। তিনি দাবী করেন, গণমানুষের পাশে থেকে উপকার ও উন্নয়নে নিজেকে নিবেদিত করতেই জনপ্রতিনিধি হওয়া প্রয়োজন। সে লক্ষেই তিনি আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তিনি বলেন, মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচিত হলে প্রথম লক্ষ্য হবে বোয়ালমারী উপজেলাকে মাদকমুক্ত করা। শিক্ষাব্যাবস্থার পরিবেশ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে সুশিক্ষা নিশ্চিত করতে চাই। একই সাখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঘুষ ও দূর্ণীতিবাজ মুক্ত করার যে প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেছেন তার সহযোগী হতে চাই। একই সাথে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে কাজ করতে চাই। তিনি আরো বলেন, গত ১০ বছর আওয়ামীলীগের সাথে থেকেও বিন্দুমাত্র সুযোগ সুবিধা না নিয়ে নিজেকে স্বচ্ছ রেখেছি, সে ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করতে চাই।
তিনি জানান, আশির দশকের শেষ দিকে ফরিদপুর-১ আসন থেকে আওয়ামীলীগের টিকেটে এমপি হয়ে জাতীয় পার্টিতে চলে যান তৎকালীন এমপি শাহ মো. আবু জাফর। সে সময়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগ চরম সংসটে পতিত হলে আমার পরিবারের পুর্বসুরীরাই আওয়ামীলীগের হাল ধরে সুসংগঠিত করেছিল, যার ফলশ্রুতিতে আজকের আওয়ামীলীগ। আমার চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সরোয়ার মৃধা দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন। সুতারাং আমিই আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য দাবীদার। #
আসন্ন ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান জেলা যুবলীগের সদস্য ও উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. লিটন মৃধা। ইতিপুর্বে তিনি বোয়ালমারী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। ছাত্র থাকাবস্থায় রাজনীতির সড়কে পথচলা লিটন মৃধা মনে করেন, দীর্ঘ সময় ধরে বিপদগ্রস্থ মানুষের পাশে থাকায় সাধারণ মানুষের আগ্রহেই প্রার্থীতা ঘোষণা। তিনি দাবী করেন, গণমানুষের পাশে থেকে উপকার ও উন্নয়নে নিজেকে নিবেদিত করতেই জনপ্রতিনিধি হওয়া প্রয়োজন। সে লক্ষেই তিনি আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তিনি বলেন, মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচিত হলে প্রথম লক্ষ্য হবে বোয়ালমারী উপজেলাকে মাদকমুক্ত করা। শিক্ষাব্যাবস্থার পরিবেশ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে সুশিক্ষা নিশ্চিত করতে চাই। একই সাখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশকে ঘুষ ও দূর্ণীতিবাজ মুক্ত করার যে প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেছেন তার সহযোগী হতে চাই। একই সাথে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে কাজ করতে চাই। তিনি আরো বলেন, গত ১০ বছর আওয়ামীলীগের সাথে থেকেও বিন্দুমাত্র সুযোগ সুবিধা না নিয়ে নিজেকে স্বচ্ছ রেখেছি, সে ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করতে চাই।
তিনি জানান, আশির দশকের শেষ দিকে ফরিদপুর-১ আসন থেকে আওয়ামীলীগের টিকেটে এমপি হয়ে জাতীয় পার্টিতে চলে যান তৎকালীন এমপি শাহ মো. আবু জাফর। সে সময়ে স্থানীয় আওয়ামীলীগ চরম সংসটে পতিত হলে আমার পরিবারের পুর্বসুরীরাই আওয়ামীলীগের হাল ধরে সুসংগঠিত করেছিল, যার ফলশ্রুতিতে আজকের আওয়ামীলীগ। আমার চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সরোয়ার মৃধা দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন। সুতারাং আমিই আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য দাবীদার। #
0 comments :
Post a Comment