ফরিদপুর প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের সর্ব বৃহত পাইকারী ও খুচরা বাজার হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজার ব্যাবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান পিকুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে প্রতিকারের দাবীতে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে বাজারের ব্যাবসায়ীরা।
সোমবার বিকালে বাজারের আড়ত পট্রিতে হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজারের ব্যাবসায়ীবৃন্দের ব্যানারে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সহ সভাপতি ও ব্যাবসায়ী এম এম মুছা। বক্তব্যে তিনি বলেন, হোটেল পট্রির আবাসিক হোটেল থেকে নিয়মিত টাকা নিয়ে অনৈতিক কাজের সুযোগ করে দেয়া, শালিসের নামে অর্থ আত্মসাত, পৌরসভা কর্তৃক নির্মিত সড়ক বাজার কমিটি কর্তৃক নির্মাণ দেখিযে অর্থ আত্মসাতসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরা হয়।
এসময় ব্যাবসায়ী মনিরুল ইসলাম মনা, সনেন্তাষ সিকদার, শাহীন মন্ডল, ইলিয়াস আহমেদ, শাহিদুর রহমান, হাফিজুর রহমান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
যদিও ব্যাবসায়ীদের আনা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সাবেক সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান পিকু। তিনি দাবী করেন, বর্তমান কমিটির কয়েকজন সদস্যের ষড়যন্ত্রের স্বিকার তিনি। তারা বাজার উন্নয়নের লক্ষ্যে নির্মিতব্য (পরিকল্পনাধীন) ভবনের প্রকল্পের আদিপত্ত বিস্তার করার লক্ষে আমাকে ষড়যন্ত্র করে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে। তিনি আরো দাবী করেন, তাকে অন্যায়ভাবে ও গঠনতান্ত্র না মেনে অনিয়মন্ত্রিকভাবে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি নিজেকে বর্তমান সভাপতি দাবী করেন।
এদিকে হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজার ব্যাবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম জানান, নির্বাহী কমিটির সভায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারী জরুরী সভায় ২১ সদস্যের কমিটির মধ্যে ২০ জন সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে দুণীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ১৫ জুন তাকে সাময়িকভাবে সভাপতির পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। অতপর ১৬ জুন আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্যে এক সপ্তাহের সময় দিয়ে শোকজ করা হলেও তিনি তার কোন সদৃত্তর দিতে পারেননি। পরবর্তীতে ২৩ জুন বিশেষ সাধারণ সভায় ৬৫ শতাংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে তাকে সভাপতি পদ থেকে স্থায়ীভাবে অব্যহতি দেয়া হয়। #
ফরিদপুরের সর্ব বৃহত পাইকারী ও খুচরা বাজার হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজার ব্যাবস্থাপনা কমিটির সাবেক সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান পিকুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে প্রতিকারের দাবীতে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে বাজারের ব্যাবসায়ীরা।
সোমবার বিকালে বাজারের আড়ত পট্রিতে হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজারের ব্যাবসায়ীবৃন্দের ব্যানারে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ব্যবস্থাপনা কমিটির সাবেক সহ সভাপতি ও ব্যাবসায়ী এম এম মুছা। বক্তব্যে তিনি বলেন, হোটেল পট্রির আবাসিক হোটেল থেকে নিয়মিত টাকা নিয়ে অনৈতিক কাজের সুযোগ করে দেয়া, শালিসের নামে অর্থ আত্মসাত, পৌরসভা কর্তৃক নির্মিত সড়ক বাজার কমিটি কর্তৃক নির্মাণ দেখিযে অর্থ আত্মসাতসহ নানা অভিযোগ তুলে ধরা হয়।
এসময় ব্যাবসায়ী মনিরুল ইসলাম মনা, সনেন্তাষ সিকদার, শাহীন মন্ডল, ইলিয়াস আহমেদ, শাহিদুর রহমান, হাফিজুর রহমান প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
যদিও ব্যাবসায়ীদের আনা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সাবেক সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান পিকু। তিনি দাবী করেন, বর্তমান কমিটির কয়েকজন সদস্যের ষড়যন্ত্রের স্বিকার তিনি। তারা বাজার উন্নয়নের লক্ষ্যে নির্মিতব্য (পরিকল্পনাধীন) ভবনের প্রকল্পের আদিপত্ত বিস্তার করার লক্ষে আমাকে ষড়যন্ত্র করে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে। তিনি আরো দাবী করেন, তাকে অন্যায়ভাবে ও গঠনতান্ত্র না মেনে অনিয়মন্ত্রিকভাবে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি নিজেকে বর্তমান সভাপতি দাবী করেন।
এদিকে হাজী শরিয়তুল্লাহ বাজার ব্যাবস্থাপনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম জানান, নির্বাহী কমিটির সভায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারী জরুরী সভায় ২১ সদস্যের কমিটির মধ্যে ২০ জন সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে দুণীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ১৫ জুন তাকে সাময়িকভাবে সভাপতির পদ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। অতপর ১৬ জুন আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্যে এক সপ্তাহের সময় দিয়ে শোকজ করা হলেও তিনি তার কোন সদৃত্তর দিতে পারেননি। পরবর্তীতে ২৩ জুন বিশেষ সাধারণ সভায় ৬৫ শতাংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে তাকে সভাপতি পদ থেকে স্থায়ীভাবে অব্যহতি দেয়া হয়। #
0 comments :
Post a Comment