ফরিদপুর প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের খাগৈর গ্রামের পাট ও পেয়াজের মৌসুমী ব্যাবসায়ী আমীর হামজাকে হামলা চালিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে হত্যার প্রতিবাদে গোরদিয়া বাজারে মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শত শত নারী পুরুষ। শনিবার কিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ ও মানববন্ধন থেকে হামলাকারীদের গ্রেফতার ও ন্যায় বিচার দাবী করা হয়।
মানববন্ধনে সালথা উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. লেবু মোল্লা, আটঘর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. বরুন সরকার, ফরিদপুর শহর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. নসরু খাঁন আকাশ, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. ওয়াহিদ মোল্লা, ০২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ফাকু মাতুব্বর, দেলোয়ার মোল্লা, সেন্টু মাতুব্বর, মনা খাঁ, মামলার বাদী মো. নিয়ামতউল্লাহ প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, নির্মমভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা দু:খজনক, এ ঘটনায় তারা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারে পুলিশের প্রতি আহ্বান জানান। বিক্ষোভকারীরা দাবী করেন, আসামীরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় নানা ধরনের অপরাধের সাথে জড়িত থাকলেও কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায়না। তারা সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক।
অপরদিকে মামলার বাদী নিহতের ভাতিজা মো. নিয়ামতউল্লাহ জানান, এঘটনায় ১০জনকে নামাঙ্কিত করে মামলা দায়ের করা হয় সালথা থানায়। তিনি জানান, ২০ তারিখে হামলার পর মামলা করা হয়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ২০ তারিখে হামলার ঘটনার পর ২৬ ধারায় মামলা গ্রহন করা হলেও ২২ জানুয়ারী ভিকটিমের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহনে আদালতে আবেদন করেছি। তিনি জানান, আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জানুয়ারী পুর্ব বিরোধের জের ধরে একই এলাকার এসকেন মাতুব্বর, ইউসুফ মোল্লা, জুবায়ের মাতুব্বর, জিরুপ মোল্লাসহ ১৪-১৫ জন অতর্কিতে হামলা চালিয়ে আমির হামজাকে গুরুত্বর আহত করে। এসময় তাকে বাঁচাতে গেলে আমির হামজার কন্যা, ছেলে ও ভাইসহ কয়েকজন আহত হয়।
গুরুত্বর আহতাবস্থায় আমির হামজাকে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১৯ জানুয়ারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২২ জানুয়ারী সকালে আমির হামজার মৃত্যু হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই গ্রামবাসী ক্ষুব্দ হয়ে ওঠে। #
ফরিদপুরের সালথা উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের খাগৈর গ্রামের পাট ও পেয়াজের মৌসুমী ব্যাবসায়ী আমীর হামজাকে হামলা চালিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে হত্যার প্রতিবাদে গোরদিয়া বাজারে মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শত শত নারী পুরুষ। শনিবার কিকাল ৫টায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ ও মানববন্ধন থেকে হামলাকারীদের গ্রেফতার ও ন্যায় বিচার দাবী করা হয়।
মানববন্ধনে সালথা উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. লেবু মোল্লা, আটঘর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. বরুন সরকার, ফরিদপুর শহর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. নসরু খাঁন আকাশ, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. ওয়াহিদ মোল্লা, ০২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ফাকু মাতুব্বর, দেলোয়ার মোল্লা, সেন্টু মাতুব্বর, মনা খাঁ, মামলার বাদী মো. নিয়ামতউল্লাহ প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, নির্মমভাবে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা দু:খজনক, এ ঘটনায় তারা হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারে পুলিশের প্রতি আহ্বান জানান। বিক্ষোভকারীরা দাবী করেন, আসামীরা বিভিন্ন সময়ে এলাকায় নানা ধরনের অপরাধের সাথে জড়িত থাকলেও কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায়না। তারা সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক।
অপরদিকে মামলার বাদী নিহতের ভাতিজা মো. নিয়ামতউল্লাহ জানান, এঘটনায় ১০জনকে নামাঙ্কিত করে মামলা দায়ের করা হয় সালথা থানায়। তিনি জানান, ২০ তারিখে হামলার পর মামলা করা হয়।
সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, ২০ তারিখে হামলার ঘটনার পর ২৬ ধারায় মামলা গ্রহন করা হলেও ২২ জানুয়ারী ভিকটিমের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহনে আদালতে আবেদন করেছি। তিনি জানান, আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জানুয়ারী পুর্ব বিরোধের জের ধরে একই এলাকার এসকেন মাতুব্বর, ইউসুফ মোল্লা, জুবায়ের মাতুব্বর, জিরুপ মোল্লাসহ ১৪-১৫ জন অতর্কিতে হামলা চালিয়ে আমির হামজাকে গুরুত্বর আহত করে। এসময় তাকে বাঁচাতে গেলে আমির হামজার কন্যা, ছেলে ও ভাইসহ কয়েকজন আহত হয়।
গুরুত্বর আহতাবস্থায় আমির হামজাকে প্রথমে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১৯ জানুয়ারী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২২ জানুয়ারী সকালে আমির হামজার মৃত্যু হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই গ্রামবাসী ক্ষুব্দ হয়ে ওঠে। #
0 comments :
Post a Comment