ফরিদপুর প্রতিনিধি :
ফরিদপুরে বহুল আলোচিত কলেজ শিক্ষিকা ও ব্যাংকার হত্যা মামলার চুডান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে পুলিশ। প্রতিবেদনে উল্লেখ্য করা হয়েছে, ‘ব্যাংক কর্মকর্তা ফারুক হাসান (৩৩) তাঁর প্রেমিকা কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগম (৩৪) কে প্রথমে হত্যা করে অতপর নিজে কক্ষের ফ্যানের সাথে নাইলনের দড়িগলায় ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।’
গত বছর (২০১৮) ৬ মে দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর শহরের দক্ষিণ ঝিলটুলী মহল্লার নূরুল ইসলামের দোতলা বাড়ির নিচ তলার একটি কক্ষ থেকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় সাজিয়ার লাশ এবং সিলিং ফ্যানের হুকের সাথে গলায় নাইলনের রশি বাধা ফারুকের লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতবছরের ০৭মে রাতে নিহত সাজিয়ার ফুপু আফসারী আহমেদ বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা ব্যক্তিদের আসামি করে কোতয়ালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি ডিবি-ফরিদপুর) বিপুল চন্দ্র দে জানান, আলোচিত এ হত্যার ঘটনায় ময়না তদন্ত ও ভিসেরা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগমকে হত্যা ও ব্যাংক কর্মকর্তা ফারুক হাসান এর আত্মহত্যা সম্পর্কিত মৃত্যু বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া মামলার আসামী সাদিয়ার স্বামী শহীদুল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আদালতে সুপারিশ করা হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরো বলেন, ফরিদপুরের এক নম্বর আমলি আদালতে বিচারিক হাকিম অতিরিক্ত মূখ্য বিচারিক মাসুদ আলীর আদালতে এ চূড়ান্ত প্রতিবেদন গতকাল জমা দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিহত কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগম ফরিদপুর সরকারী সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি (সাজিয়া) ঢাকার সুত্রাপুর থানার বানিয়ানগর মহল্লার শেখ শাজাহানের মেয়ে এবং ওইএকই এলাকার শেখ শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। সাজিয়া এগারো বছর ও সাড়ে চার বছর বয়সী দুই ছেলের মা। আর ফারুক হাসান সোনালি ব্যাংক ঢাকার মতিঝিল শাখার প্রিন্সিপাল কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মৃত্যুর ঘটনার কয়েকদিন আগে ওই ব্যাংক কর্মকর্তা নিজের পরিচয় গোপন করে ফরিদপুরে সাজিয়ার ভাড়া বাসার পাশের ফ্লাটটি ভাড়া নেয়। #
ফরিদপুরে বহুল আলোচিত কলেজ শিক্ষিকা ও ব্যাংকার হত্যা মামলার চুডান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে পুলিশ। প্রতিবেদনে উল্লেখ্য করা হয়েছে, ‘ব্যাংক কর্মকর্তা ফারুক হাসান (৩৩) তাঁর প্রেমিকা কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগম (৩৪) কে প্রথমে হত্যা করে অতপর নিজে কক্ষের ফ্যানের সাথে নাইলনের দড়িগলায় ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।’
গত বছর (২০১৮) ৬ মে দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর শহরের দক্ষিণ ঝিলটুলী মহল্লার নূরুল ইসলামের দোতলা বাড়ির নিচ তলার একটি কক্ষ থেকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় সাজিয়ার লাশ এবং সিলিং ফ্যানের হুকের সাথে গলায় নাইলনের রশি বাধা ফারুকের লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় গতবছরের ০৭মে রাতে নিহত সাজিয়ার ফুপু আফসারী আহমেদ বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা ব্যক্তিদের আসামি করে কোতয়ালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি ডিবি-ফরিদপুর) বিপুল চন্দ্র দে জানান, আলোচিত এ হত্যার ঘটনায় ময়না তদন্ত ও ভিসেরা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগমকে হত্যা ও ব্যাংক কর্মকর্তা ফারুক হাসান এর আত্মহত্যা সম্পর্কিত মৃত্যু বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া মামলার আসামী সাদিয়ার স্বামী শহীদুল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আদালতে সুপারিশ করা হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরো বলেন, ফরিদপুরের এক নম্বর আমলি আদালতে বিচারিক হাকিম অতিরিক্ত মূখ্য বিচারিক মাসুদ আলীর আদালতে এ চূড়ান্ত প্রতিবেদন গতকাল জমা দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিহত কলেজ শিক্ষিকা সাজিয়া বেগম ফরিদপুর সরকারী সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি (সাজিয়া) ঢাকার সুত্রাপুর থানার বানিয়ানগর মহল্লার শেখ শাজাহানের মেয়ে এবং ওইএকই এলাকার শেখ শহীদুল ইসলামের স্ত্রী। সাজিয়া এগারো বছর ও সাড়ে চার বছর বয়সী দুই ছেলের মা। আর ফারুক হাসান সোনালি ব্যাংক ঢাকার মতিঝিল শাখার প্রিন্সিপাল কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মৃত্যুর ঘটনার কয়েকদিন আগে ওই ব্যাংক কর্মকর্তা নিজের পরিচয় গোপন করে ফরিদপুরে সাজিয়ার ভাড়া বাসার পাশের ফ্লাটটি ভাড়া নেয়। #
0 comments :
Post a Comment