মোঃ মনির হোসেন পিন্টু, চরভদ্রাসন প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১২ জন ভর্তি হয়েছেন। এদিকে চিকিৎসায় ভালো হয়ে ১০ জন ডেঙ্গু রোগী বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানা যায়। সরেজমিনে রবিবার সকালে হাসপাতালটি ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের দোতালায় ডেঙ্গু কর্ণারে উপজেলা সদরের হেলিপেড এলাকার নাজমা আক্তার(২০) গজারিয়া শশুর বাড়ি থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ও চুকদার বাজারের সেলিনা আক্তার(২৭) গত চারদিন ধরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল করিম জানান, এ পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ১২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে ১০জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিয়ে ভালো অবস্থায় বাড়ি ফিরে গেছেন। অপর ২ জনের বর্তমান অবস্থা ও বেশ ভালো বলে তিনি জানান।
এদিকে, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালটির বর্হিবিভাগ ঘুরে দেখা যায়, শিশু, গাইনি ওমেডিসিন বিভাগের কক্ষগুলি ডাক্তার না থাকায় তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। একই দিন হাসপাতালের চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের রান্না ঘরের চারপাশে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে ভর্তি রোগীদের জন্য রান্নার কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছনতা বাবদ ২লাখ টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার বরাদ্ধের ২ লাখ টাকার নামে মাত্র কিছু কাজ করে পুরো টাকাটাই আতœসাৎ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, কিছুদিন আগে আমরা হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানের ঘাস সহ বিভিন্ন ময়লা-আর্বজনা পরিস্কার করিয়েছি। এছাড়া, হাসপাতালে ল্যাবরেটরি না থাকায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার বরাদ্দকৃত অর্থ থেকে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য স্যালাইন, মশা দমনের এ্যারোসল সহ আরও অন্যান্য উপকরনের জন্য সংশ্লিষ্ট উপরস্ত দপ্তরে তালিকা পাঠিয়েছি বলে তিনি জানান।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১২ জন ভর্তি হয়েছেন। এদিকে চিকিৎসায় ভালো হয়ে ১০ জন ডেঙ্গু রোগী বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানা যায়। সরেজমিনে রবিবার সকালে হাসপাতালটি ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের দোতালায় ডেঙ্গু কর্ণারে উপজেলা সদরের হেলিপেড এলাকার নাজমা আক্তার(২০) গজারিয়া শশুর বাড়ি থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ও চুকদার বাজারের সেলিনা আক্তার(২৭) গত চারদিন ধরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
ডেঙ্গু রোগীদের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেজাউল করিম জানান, এ পর্যন্ত বিভিন্ন জায়গা থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ১২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে ১০জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিয়ে ভালো অবস্থায় বাড়ি ফিরে গেছেন। অপর ২ জনের বর্তমান অবস্থা ও বেশ ভালো বলে তিনি জানান।
এদিকে, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালটির বর্হিবিভাগ ঘুরে দেখা যায়, শিশু, গাইনি ওমেডিসিন বিভাগের কক্ষগুলি ডাক্তার না থাকায় তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। একই দিন হাসপাতালের চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের রান্না ঘরের চারপাশে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে ভর্তি রোগীদের জন্য রান্নার কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছনতা বাবদ ২লাখ টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার বরাদ্ধের ২ লাখ টাকার নামে মাত্র কিছু কাজ করে পুরো টাকাটাই আতœসাৎ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, কিছুদিন আগে আমরা হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানের ঘাস সহ বিভিন্ন ময়লা-আর্বজনা পরিস্কার করিয়েছি। এছাড়া, হাসপাতালে ল্যাবরেটরি না থাকায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার বরাদ্দকৃত অর্থ থেকে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য স্যালাইন, মশা দমনের এ্যারোসল সহ আরও অন্যান্য উপকরনের জন্য সংশ্লিষ্ট উপরস্ত দপ্তরে তালিকা পাঠিয়েছি বলে তিনি জানান।
0 comments :
Post a Comment