ফরিদপুর প্রতিনিধি :
ফরিদপুর শহরের ইমাম উদ্দিন স্কয়ার সংলগ্ন নিউ মার্কেটের গেটের অপর প্রান্তের একটি বাণিজ্যিক ভবন থেকে পড়ে এক স্কুল ছাত্র গুরত্বর আহত হয়েছে।
বুধবার দুপুরে ফরিদপুর শহরের বাণিজ্যিক এলাকা স্বর্ণময়ী প্লাজা ১১৫ উত্তর ময়রা পট্টি মুজিব সড়ক সংলগ্ন ভবনটি থেকে নিচে পড়া স্কুল ছাত্রের নাম মেহেরাব হোসেন নিশাদ (১৬)। সে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল এর নবম শ্রেণির ছাত্র। সে বাবা মাযের সাথে শহরের রঘুনন্দনপুর এলাকায় থাকতো।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হঠাৎ করেই শব্দ হওয়ার পর ওই ছাত্রকে রক্তাক্ত অবস্থায দেখতে পায় তারা। পরে তাকে গুরুত্বর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে খবর পেয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তারা ও পিতা ইউনুস মিয়া এবং মাতা নাজিয়া বেগমসহ স্বজনেরা। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে জরুরী ভাবে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
তবে চারতলা বিশিষ্ট ওই ভবনের কোন তলা থেকে পড়েছে তা নিশ্চিত করতে না পারলেও ব্যাক ব্যায়কের ভাড়া নেয়া তৃতীয় তলার বারান্দায় থেকে ওই ছাত্রের মোবাইল উদ্ধার হওযায় সেখান থেকে পড়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও সে একাই লাফিয়ে পড়েছে কিনা বা কেউ ফেলে দিযেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেনি।
ঘটনাস্থলের পাশেই থাকা ফুটপাতের এক ডাব বিক্রেতা লোকমান শেখ বলেন, আমি তখন ডাব কাটছিলাম। হঠাৎ ধপাস শব্দ শুনে চমকে যাই। পিছনে ঘুরে দেখি ঐ ভবনের সামনে নিচে একটি কিশোর ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছে। আর সড়কের খুটির তারগুলো দুলছে। দ্রুত আমিও আশপাশের ব্যবসায়ীরা ছুটে যাই।
ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাইয়ুম শেখ বলেন, বুধবার স্কুলে নিশাদের শেষ পরীক্ষা ছিল। দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ করে সে তার মায়ের সাথে চলে যায় আমরা দুপুর ২টার দিকে দূর্ঘটনার খবর পাই। সাথে সাথে ছুটে যাই এবং সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাই এবং তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। আসলে কি ঘটনার কারনে বা কি কারনে কি ভাবে এমন হলো আমাদের জানা নেই।
এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশা জানান, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। এই ভবনের ৩য় তলায় একটি মুঠো ফোন পাওয়া গেছে ধারণা করা হচ্ছে ফোনটি ওই ছাত্রের হতে পারে।
এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত সন্ধ্যা ৫.৪০ মিনিটে আহত নিশাদের মাতা নাজিয়া বেগমের সাথে মুঠো ফোনে যোগযোগ করা হলে তিনি বলেন আমরা ফেরিতে ঢাকা যাচ্ছি দোয়া করবেন যেন আমার ছেলে বেঁচে ওঠে, এরপর তিনি আর কোন কিছু জানাননি। #
ফরিদপুর শহরের ইমাম উদ্দিন স্কয়ার সংলগ্ন নিউ মার্কেটের গেটের অপর প্রান্তের একটি বাণিজ্যিক ভবন থেকে পড়ে এক স্কুল ছাত্র গুরত্বর আহত হয়েছে।
বুধবার দুপুরে ফরিদপুর শহরের বাণিজ্যিক এলাকা স্বর্ণময়ী প্লাজা ১১৫ উত্তর ময়রা পট্টি মুজিব সড়ক সংলগ্ন ভবনটি থেকে নিচে পড়া স্কুল ছাত্রের নাম মেহেরাব হোসেন নিশাদ (১৬)। সে ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল এর নবম শ্রেণির ছাত্র। সে বাবা মাযের সাথে শহরের রঘুনন্দনপুর এলাকায় থাকতো।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, হঠাৎ করেই শব্দ হওয়ার পর ওই ছাত্রকে রক্তাক্ত অবস্থায দেখতে পায় তারা। পরে তাকে গুরুত্বর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে খবর পেয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তারা ও পিতা ইউনুস মিয়া এবং মাতা নাজিয়া বেগমসহ স্বজনেরা। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে জরুরী ভাবে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
তবে চারতলা বিশিষ্ট ওই ভবনের কোন তলা থেকে পড়েছে তা নিশ্চিত করতে না পারলেও ব্যাক ব্যায়কের ভাড়া নেয়া তৃতীয় তলার বারান্দায় থেকে ওই ছাত্রের মোবাইল উদ্ধার হওযায় সেখান থেকে পড়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও সে একাই লাফিয়ে পড়েছে কিনা বা কেউ ফেলে দিযেছে কিনা সে বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেনি।
ঘটনাস্থলের পাশেই থাকা ফুটপাতের এক ডাব বিক্রেতা লোকমান শেখ বলেন, আমি তখন ডাব কাটছিলাম। হঠাৎ ধপাস শব্দ শুনে চমকে যাই। পিছনে ঘুরে দেখি ঐ ভবনের সামনে নিচে একটি কিশোর ছেলে রক্তাক্ত অবস্থায় ছটফট করছে। আর সড়কের খুটির তারগুলো দুলছে। দ্রুত আমিও আশপাশের ব্যবসায়ীরা ছুটে যাই।
ফরিদপুর পুলিশ লাইন্স হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাইয়ুম শেখ বলেন, বুধবার স্কুলে নিশাদের শেষ পরীক্ষা ছিল। দুপুর ১টায় পরীক্ষা শেষ করে সে তার মায়ের সাথে চলে যায় আমরা দুপুর ২টার দিকে দূর্ঘটনার খবর পাই। সাথে সাথে ছুটে যাই এবং সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানাই এবং তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। আসলে কি ঘটনার কারনে বা কি কারনে কি ভাবে এমন হলো আমাদের জানা নেই।
এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশা জানান, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। এই ভবনের ৩য় তলায় একটি মুঠো ফোন পাওয়া গেছে ধারণা করা হচ্ছে ফোনটি ওই ছাত্রের হতে পারে।
এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত সন্ধ্যা ৫.৪০ মিনিটে আহত নিশাদের মাতা নাজিয়া বেগমের সাথে মুঠো ফোনে যোগযোগ করা হলে তিনি বলেন আমরা ফেরিতে ঢাকা যাচ্ছি দোয়া করবেন যেন আমার ছেলে বেঁচে ওঠে, এরপর তিনি আর কোন কিছু জানাননি। #
0 comments :
Post a Comment